লেখক : অম্লান ভট্টাচার্য
এই পৃথিবীটা খুব দ্রুত পাল্টাচ্ছে। জগৎ সংসারের এই পরিবর্তন ব্যক্তি মানুষ তথা গোষ্ঠী মানুষের মন জগতেও আলোড়ন তুলছে। স্বাভাবিক ভাবে আমরা এইসবের সাথে ইনস্ট্যান্টলি পরিবতর্নের সমস্যায় পড়ছি। বোঝা ওঠা দায় কী ঠিক আর কীই বা বেঠিক। একেক সময় মনে হয় প্রাচীনতম মানসিকতা বোধহয় অপরিবর্তনশীল, হোয়াট আই মিন টু সে দ্যাট প্রিমিটিভ আইডিয়াস আর স্টিল এক্সিট ইন আওয়ার মাইন্ডস একে চেন্জ করা এক প্রকার দুঃসাধ্য। তবে কেন বিভিন্ন মোটিভেশনাল ইনস্টিটিউশন গুলো কাজ করে যাচ্ছে আর মানুষকেই বা কী বোঝাতে চাইছে। আসলে কোর ফ্যাক্টর গুলো আমাদের চেন্জ হওয়া ইম্পসিবল, তবে কিছু কিছু কসমেটিক পরিবর্তন হতে পারে। বেসিক পরিবর্তন একপ্রকার অসম্ভব।
বাট ওয়ান থিং উই নিড টু সে দি হোল থিং বিফোর দা ফ্রেন্ডস।
যেটা হবেই না তা বলে দেয়া দরকার আর যেটা হবে সেটা কতটা হবে তাও বলা দরকার। শুধু মাত্র বিজনেস পারপাস এর জন্য মোটিভেট করা উচিৎ নয়।
আমাদের কখনই রিলিজিয়াসলি এসব করা ঠিক না। মানুষ সমস্যার সমাধান চায়, তাকে বলা উচিৎ কোনটা হবে আর কোনটা হবে না। তার বেসিক আইডিয়াস গুলো কখনই পরিবর্তন হবে না। যেটা হবে তা হলো তার কিছু বিহেভিরিয়াল প্যাটার্নস চেন্জ, এ ছাড়া আর কিছুই নয়। বাট উই ডোন্ট টেল দেম ওনলি বিকজ উই মেনটেইন দিস এ্যজ আ প্রফেশন, উই মাস্ট টেল দেম দ্যাট পিউপিল মাস্ট নো দ্যাট পিউপিল মাস্ট নো দি ডিটেইলস অফ দি হিউম্যান ব্রেন, বডি এ্যান্ড এ্যভাব অল এভরিথিং আন্ডার দি সান।
সো উই সুড টেল দেম দ্যাট লুক ইনটু ওয়ান্স ইনআর সাবজেক্ট , মানুষকে বোঝাতে হবে তুমি নিজের দিকে তাকাও, সমস্যা গুলো বোঝো, অবশ্যই বিজ্ঞান ভিত্তিতে, কোন ধর্ম গুরু বা অন্য কোন গুরুদেব দের এখানে প্রয়োজন নেই| একমাত্র গুড ডক্টরস বা কিছু নন প্রফিটেবল অর্গানাইজেশন যদি থাকে যারা সত্যটাই বলবে কোন ধরনের ফিনান্সিয়াল সার্ভিস এ ছাড়া শুধু মাত্র তাদের কথাশোনা যেতে পারে আর সবার আগে মানুষকে যদি এডুকেট করা যায় তাহলে তো কেল্লা ফতে।
আজ এই অবধি, সি ইউ সুন।
২৫.০৪.১৯ | কলকাতা
লেখক পরিচিতি : অম্লান ভট্টাচার্য
জন্ম ২৫ ডিসেম্বর ১৯৫৭, কলকাতা। স্কুল - ঢাকুরিয়া রামচন্দ্র হাইস্কুল, কলেজ - সেন্টপলস, বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক, কলা বিভাগে স্পেশাল স্নাতক, কারিগরি শিক্ষা, কম্পিউটার ডিপ্লোমা ও টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউটে শিক্ষা গ্রহণ, কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি অবশেষে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ অবসর। এযাবৎ তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত, মূলত কবিতা প্রাধান্য পেয়েছে লেখালেখিতে এবং এই সূত্রে চতুর্থ কাব্যগ্রন্থের প্রকাশ।