ও বসন্ত ; একটু দাড়াও
লেখক : তন্ময় দাস
ও বসন্ত তুমি না, প্রেমের চিঠি বাও?
একটি চিঠি আমার জন্য , তুমি চাও
ভ্রমরের কানে তুমি গুঞ্জর তুলি-
মালঞ্চ, মাধবিতে সখা প্রেম বুলি-
নিমের ডালে টুনটুনিরে একটু সুধাও।
ও বসন্ত তুমি না, প্রেমের চিঠি বাও?…
ও বসন্ত তুমি না, প্রেমের চিঠি বাও?
একটি চিঠি আমার জন্য , তুমি চাও
ভ্রমরের কানে তুমি গুঞ্জর তুলি-
মালঞ্চ, মাধবিতে সখা প্রেম বুলি-
নিমের ডালে টুনটুনিরে একটু সুধাও।
ও বসন্ত তুমি না, প্রেমের চিঠি বাও?…
গত বছরের মার্চ মাসের শেষের দিকে বসন্তের ঠান্ডা আর গরমের মাঝামঝি সময়ের একটা শনিবার। সন্ধ্যায় বাড়িতে তিন মূর্তিতে একসাথে বসে চা খাচ্ছি, সঙ্গে পাঁচুর দোকানের গরম গরম সিঙ্গারা। তিন মূর্তি বলতে আমি অরণ্য কুমার দেব ওরফে …
যার ধনে ধনী-
হাতে হীরে দেখাই
পাতে দেখাই কাবাব,কস্তুরী
মাঠে তুলি সাধের মিনার,
শক্তির বাহাদুরিবলে
ঊর্ধ্বে অস্ত্র উৎক্ষেপণ করি, –
সে আজ উপেক্ষিত,কুপিত
ওজোনের স্তর ফুটো ক’রে
সে সূর্যালোককে করি নিয়ত উদ্ভ্রান্ত!
যার গর্বে গর্বী
অঙ্গের …
ঘুমের ভিতর আর এক ঘুম
তন্দ্রা চেয়ে থাকে,
যোদ্ধা চোখে শুকনো পলি,
জলের প্রবাহ বাঁকে।
দীর্ঘ বিরোধ নিষ্পত্তি হোক
ক্ষয়ীভূত চারিপাশে,
জটিল ধাঁধার উত্তর জেনে
সহজিয়া পরিহাসে।
অন্ধ করা বিবেক হেরে,
বসে থাকে ধর্মান্ধ
একতারাও বেঁধেছে …
বহুমূত্রে কাবু ধনীরাম বাবু
ভূ-নিম্ন উৎপাদন খায় না যে কভু
মিষ্ট-ফল-আখ
বলে থাক-থাক
ধূমপানে তাহার সংযম নিভু!
লেখক পরিচিতি : দীপেন দে
আমি দীপেন দে। গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা থানার আনোয়ারা গ্রামে। জীবনের প্রথম দিকে …
কল্পের বয়স ষোল। অভাব অনটনের সংসারে বাপ মায়ের একমাত্র ভরসা কল্প। সমুদ্র তীরে ঝিনুক কুড়িয়ে অতিকষ্টে সংসার চালায় সে।
একদিন ঘর থেকে না বেরোলে চুলোয় হাঁড়ি চড়ে না তাদের। বিগত দুইদিন কল্পের ভীষণ জ্বর। তাই ঘরে …
সহিলে মহাশয়,
না সহিলে কিছু নাহি শয়,
দুঃখ শয় তো সুখ নাহি শয়,
সুখ শহিলে দুঃখ নাহি রয়।
তবে সুখ সুযোগ বুঝে সরে যায়,
দুঃখ সে তো অতি আপন
সবারই সাথে সাথে কিছু তো রয়,…
নক্ষত্রের আলোয় মাঠে মাঠে বীজ বুনে যাই।
তোমার ধ্যানে সন্ন্যাসী সড়কে সরল রোদ ওঠে।
ঝলমলে মাঠের বিস্তারে তুমি ছড়িয়ে আছ বাক্য হয়ে,
আমাদের প্রতিজ্ঞা ও উপলক্ষ হয়ে।
মৃত্যু বিনাশ নয়; হে মহানায়ক,
তোমার স্বভাবসৌরভ আর কথকপ্রিয়তায় …
এই যে; অসীম নিস্তব্ধতা— ভর সন্ধ্যেবেলায়
মনে পড়ে জানিনে ইন্টিম্যাসি ঠিক কদ্দূর তোমাদের
নিঃস্ব হয়ে পড়ি— পাঁজর খুলে নিয়েছে কে যেনো
বালকতা ক্রিয়া শুরু করে— হাবুডুবু খাই
কাল যে কথা, তুমি রেখে গেছো ঘরে
জপতে থাকি …
জলদাসের জলকষ্টে
শ্বাস ভাঙে মাতা মহুরী
বিম্বিত সাহসে শহীদের মতো
পবিত্র হয় বসন্ত পাতা
চার রাস্তায় দাঁড়িয়ে অশ্রু ছাড়ে
মোড়ল বাড়ির বিধবা কুকুর
কালের গর্ভে ঢুকে সন্ধ্যার ধ্বনি
নিজের সামনে উলঙ্গ করে নিজেরই উচ্চারণ
কোথাও কেউ …
সোজাকথা সোজাভাবে বলি
ব্যাঁকা যত বেঁকিয়ে-বেঁকিয়ে বলা
ভেদ্য সবই সিধে-তলোয়ারে,
শ্বেত-শ্যাঁকালু নিয়ে পথ চলা।
ঠ্যাঁট-ভণিতা-আদিখ্যেতায় এসে
ঘুলোই না শির ঘোলাট ধূলিঝড়ে
ঘূর্ণিজলের বৃত্তে নিত্য নয়,
ঝর্ণাধারায় শরীরখানি জোড়ে।
আজ পোলাও,কালকে বিরিয়ানি
কাঁচকদলীর পত্রে মজে না,
সাদা …
অপাংক্তেয় শব্দগুচ্ছ আমার রাজ্যপাট।
তুমি দুর্ভিক্ষের মত। খরতার ত্রাসে-
শ্রান্ত বুকে দুঃসহ এক সন্ধ্যা নেমে আসে।
লজ্জা ঢাকার মুখোশ বেচে ছন্দপুরের হাট।
বলো, যুদ্ধ তেমন হলো কই? অস্ত্রাগার লুঠ!
রথের চাকা তলিয়ে গেছে, অপার শান্তিঘুম।
অমোঘ অভিশপ্ত …
দীপায়ন ৩ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ছবিতে ক্লিক করুন