কবি: মৃত্যুঞ্জয় হালদার
কি জানি কোন উপেক্ষার উপসংহারে
উপোস ভাঙলো একাদশী রাত
এখন তো দুদিন করে সব তিথি যোগ
বিয়োগের বিয়োগান্তক নাটকে
নামী অভিনেতার মতো সিন্ধু সিঞ্চন
প্রশান্তি প্রাণে শান্ত সহবাসে
তৃপ্তির শীৎকারে সার্থক রাত
কোন তিথি যোগে জেগেছিল নদী
উদোম আবেগে ছুটেছিল নিরবধি
এমন স্বপন সত্যি হয় কখনও যদি
সমুদ্র মন্থন শেষে উঠবে অমৃত- দধি!
ছবি: প্রণবশ্রী হাজরা
লেখকের কথা: মৃত্যুঞ্জয় হালদার
১৯৮১ সালের ১লা মে সুন্দরবনের বাসন্তী থানার গদাখালি গ্রামে জন্ম। প্রাকৃতিক পরিমণ্ডলে ঠাকুরমা ও জ্যাঠামশাইয়ের সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা। সপ্তম শ্রেণী থেকে লেখালিখি শুরু। গোসাবা রাঙাবেলিয়ার ঘাস মাটির কবি বিনোদ বেরার আশীর্বাদ ধন্য। ছোট বড় বিভিন্ন পত্রিকায় দুই শতাধিকের বেশি ছড়া-কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এবং সে ধারা আজও অব্যাহত। ২০১৪ সালে কলকাতা বইমেলায় প্রকাশিত প্রথম কবিতা ও ছড়া গ্রন্থ “ইচ্ছেকথা”। বিশেষ সম্মাননা স্বরূপ পেয়েছেন “ঝর্ণা রায়শর্মা স্মৃতি পদক” ২০০৬ এ, “কালীনাগ স্মৃতি পুরস্কার” ২০১৪ ও ২০১৮ সালে (সেরা ছড়ার উপহার)। পেয়েছেন “পালক সাহিত্য সম্মান” শারদীয়া ১৪২৬ এ, এছাড়াও অনলাইনে পেয়েছেন একাধিক মানপত্র ও শংসাপত্র।