কবি: কল্যাণ চক্রবর্তী
দুঃখ ছিল। আনন্দ ছিল।
বনপথের কষ্ট সাধ জাগাতো…
মাদকের কোনো বিকল্প ছিল না।
ঘুমঘোরে লোক দেখানো চুপকর্ম…
হাটে গিয়ে —
মাংস বেচে দিন চলত প্রেমজ সুখে।
মঙ্গলকাব্যের নায়িকা…
মাটির গর্তে আমানি জমিয়ে রা।।।
এটাই জানতাম…
লেখক পরিচিতি: কল্যাণ চক্রবর্তী
১৯৮৬ সালে পূর্ব বর্ধমান জেলার সমুদ্রগড়ের এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্ম। পরবর্তীকালে কবি জুবিন ঘোষের হাত ধরে লেখালেখির আসরে আসা। নবদ্বীপ কলেজ থেকে বাংলা অনার্স পাস করে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম.এ। পরে মুম্বাই এয়ারপোর্ট প্রজেক্টে রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট চাকরি। কিছু মাস পরে চাকরি ছেড়ে আবার পড়াশোনা । আবার নতুন করে বাংলা (লোকসাহিত্য ) নিয়ে এম.এ। পরে বি.লিস, তারপরে, মাস্টার অফ লাইব্রেরি ইনফরমেশনে প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ। বর্তমানে একটা প্রাইভেট স্কুলে ইনফরমেশন বিভাগে কর্মরত। উল্লেখযোগ্য কাজ: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের অধীন “পাঠাভ্যাস তৈরিতে বিদ্যালয় গ্রন্থাগারগুলির কী ভূমিকা” এই বিষয়টি নিয়ে একটি disarteson পেপার তৈরি করা। ত্রিপল এম.এ কবির শখ বলতে প্রবন্ধ ,কবিতা, পড়া লেখা। গান শোনা।
Dissertation spelling thik karun.
দারুণ কল্যাণ❤