অমির সততা

লেখক : প্রিয়াংকা রাণী শীল

।। ১ ।। 

ঘড়িতে রাত বারোটার তখন ক্রিং ক্রিং শব্দ বেজে উঠেছে। আর অমিরও সেই শব্দে যেন ঘুমটা ভাঙল। আজকাল সে ঘুমাতে পারে না। তার অবস্থাটা যেন আধঘুম – আধজাগার মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিছানার সাথে লাগোয়া একটা বিশাল জানালা , হু হু করে বাতাস আসছে। তবুও তার যেন কোন স্বস্তি অনুভব হচ্ছে না। একটু পর পরই ঘামছে সে। অমি একটু উঠে বসলো। সাইড টেবিলে একটা আধপোড়া সিগারেট তখনও পুড়ছে। সাথে কফির মগ, তাও আধপূর্ণ অবস্থায় রাখা। এসব নিয়েই গত কয়েক মাস ধরে তার জীবন যাপন। ঘাড়টা বেশ চিনচিন করছে তার। দু’হাত দিয়ে পেছনে একটু ম্যাসাজ করতে করতে হঠাৎ সাইড টেবিলের সাথে লাগানো মেঝেতে পড়ে থাকা কালো ব্যাগটা চোখে পড়লো তার। অমি একটু স্থির হয়ে রইল। ওদিকে জানালার বাইরে চাঁদটা যেন তার দিকে চেয়ে অদ্ভূতভাবে হি হি করে হাসি দিচ্ছে। অমির যেন ভয় লাগল।
বিছানা থেকে ধীরে ধীরে নেমে ব্যাগটা তুলে নিলো সে। মোটামুটি ভারি বলা চলে। তারপর ধীরে ধীরে আবার বিছানায় বসলো ।  বড়োসড়ো ব্যাগ নয়,মাঝারী সাইজেরই বলা চলে। অমি ধীরে ধীরে চেইনটা খুললো। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার। প্রথমবার খুলেছিল আজ সকালে সিএনজি তে। খুলেই দ্রুত আবার চেইনটা বন্ধ করে দিয়েছিল। কি করবে তখন ভেবে পাচ্ছিল না। ব্যাগের ভেতরে বেশ টাকা আর গহনার বাক্স। সে বসেছিলো একেবারে সাইড হয়ে। এক মুহূর্ত চিন্তা করতেই তখন  মনে পড়েছিলো, তার সাথে একজন লোক ছিল। এখন নেই। ব্যাগটা তারই। লোকটা বোধহয় ভুল করেই ……। কিন্তু এই ব্যাগটা এখন সে কি করবে? অমি আগেও এমন অনেক কুড়ানো জিনিস পেয়েছে। কিন্তু নেয়নি। কিন্তু এই ব্যাগটা…………আজ কেন জানি তার ছাড়তে ইচ্ছে হচ্ছিল না। তাই তখন কোন কিছু চিন্তা না করেই …………

হঠাৎ বিছানায় পড়ে থাকা ফোনটা বেজে উঠতেই ব্যাগটা ছেড়ে দিয়ে ফোনটা হাতে নিল সে। মায়ের ফোন। অমি রিসিভ করে বললো,” হ্যালো,মা।”
” অমি, কোন ব্যবস্থা হলো রে?”
” না, মা।”
” তাহলে?”
” দেখি, কি করা যায়, তুমি ভেবো না। বাবার কাছে থাকো।”
ওপাশ থেকে মায়ের কান্নার শব্দ শুনলো অমি।
” কেঁদো না মা। আমি দেখছি তো।”
” কিভাবে হবে টাকার ব্যবস্থা অমি? সময় তো বেশি নেই রে। কাল দুপুরের মধ্যেই টাকার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে যে………।”
অমির চোখ দিয়ে তখন বারবার জল গড়িয়ে পড়ছে। চাপা গলায় বললো,
” ভেবো না। দেখছি।”
ওপাশ থেকে আবারও চাপা কান্নার শব্দ। অমির ইচ্ছে হচ্ছিল জোরে শব্দ করে একটু কান্না করতে। পারলো না।
ফোনটা কেটে গেল। অমি আবারও বেশ ঘামছে টের পেল। যদিও মাথার উপর ফ্যানটা ফুল স্পিডে  ঘুরছে। বিছানায় শান্ত হয়ে বসলো সে। খোলা জানালা দিয়ে আসা বাতাসটায় মন-প্রাণ ঢেলে শরীরটা ঠাণ্ডা করার চেষ্টা করতে লাগলো। বিছানার উপর রাখা ব্যাগটার চেইন তখনও খোলা আছে। উপর থেকে টাকার বান্ডিল আর গহনার বাক্সগুলি যেন অমির দিকে হাঁ করে তাকিয়ে আছে। অমির মাথাটা যেন কাজ করছে না। সে অনেক সাবধানে টাকাগুলো ব্যাগ থেকে বের করলো। বেশ অনেক টাকা। গহনার বাক্সগুলোও দেখলো। সব বের করার পর দেখলো একটা ছোট ফোন পড়ে আছে নিচে । ফোনটা তুলে নিলো সে। বাটন চাপলো সে। নাঃ, ফোনটা বন্ধ। সম্ভবত চার্জ শেষ।

ফোনটা রেখে দিয়ে অমি আবার খোলা জানালাটার দিকে তাকালো। কি নিশ্চুপ রাত্রি! বাবার কেনা এই ফ্লাটটাতে সে একা। আজ দুই সপ্তাহ যাবত একাই বাস করছে। তার বাবা হার্টের সমস্যায় ভুগছেন অনেকদিন ধরে। দুই সপ্তাহ আগে হসপিটালে ভর্তি হন। সেই থেকে তার মাও হসপিটালে।
খোলাজানালা দিয়ে চাঁদটাকে যেন এখন বড্ড অসহায় দেখাচ্ছে। বোধহয় চাঁদটাও বুঝতে পেরেছে অমিকে।
অমি এরপর পুরো ফ্ল্যাটটাতে ঘুরতে থাকে একা একা। আর শুধু হাতড়াতে থাকে যদি কোন মূল্যবান কিছু পাওয়া যায়। যার বিনিময়ে বাবার অপারেশনটা কাল নির্বিঘ্নে হয়ে যেতে পারে। কিন্তু না। এরকম কোন ম্যাজিক হওয়া সম্ভব না। সৃষ্টিকর্তা হুটহাট সবাইকে ম্যাজিক দেন না। কথাটা চিন্তা করতেই কালো ব্যাগটার কথা মনে পড়লো তার। এটা কি তার জন্য স্রষ্টার দেয়া কোন ম্যাজিক!

।। ২ ।।

বেলা গড়িয়ে পড়েছে। ভিড় ঠেলে অমি তার বাবার কেবিনের কাছে আসতেই তার মা দৌড়ে এলেন। অমি সাথে সাথে বললো,” চিন্তা করো না। টাকার ব্যবস্থা হয়েছে। “
” হয়েছে! কি করে?”
” সে পরে বলবো। আমি ডাক্তারের সাথে কথা বলেছি। বিকেলে অপারেশন শুরু করবে।”
” কিন্তু তুই এত টাকা………”
” এখন ওটা নিয়ে ভাবার দরকার নেই মা। ………আচ্ছা শোন, আমি একটু বাসায় যাচ্ছি। যাবো আর আসবো।”
“এখন বাসায় কেন?”
“আসছি। পরে বলবো।”
অমি দ্রুত বের হয় হসপিটাল থেকে। তারপর সিএনজি ধরে সোজা বাসায় আসে। বাসার সামনেই সেই লোকটাকে দেখতে পায়। অমি সিএনজি থেকে নামতেই লোকটা কাছে এসে বলে,” বাবা আমি। আমার কালো ব্যাগটা ?”
” আপনার কালো ব্যাগটাতে কি ছিল?”
” পাঁচ লক্ষ টাকা আর দুটো গহনার বাক্স। আর একটা ছোট ফোন।”
” হুম। ঐ ফোনে আজ সকালে চার্জ দিয়ে আপনাকে ফোন দিয়েছিলাম।”
” হাঁ, বাবা।”
“আসুন ,আমার সাথে।”

লোকটা অমিকে অনুসরণ করতে থাকে। ভেতরে প্রবেশ করে অমি লোকটাকে বলে,” আপনি বসুন।”
অমি ভেতরে গিয়ে কালো ব্যাগটা নিয়ে এসে লোকটাকে দেয়।
লোকটা হঠাৎ চোখ মুছতে থাকে। ব্যাগটা নিতে নিতে  বলে,” বাবা, এই টাকা আর গহনা আমার মেয়ের বিয়ের জন্য।  তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।”
” ঠিকাছে, ধন্যবাদ দিতে হবে না। ভেতরে টাকাগুলো গুণে নিন।”
” গুণতে হবে না। আমি তোমাকে বিশ্বাস করেছি।”
” তবুও। আপনার মেয়ের বিয়ে বলে কথা।গুণে নেয়াটাই ভালো।”

লোকটা যেন বিব্রত বোধ করছে বলে অমির মনে হলো। তাই বলল, ” আপনি এখানে টাকাটা গুনুন। আমি একটু ফ্রেশ হয়ে আসছি। বাইরে বের হবো আবার।”
অমির মনে হলো লোকটা বোধহয় এবার একটু স্বস্তি পেয়েছে।
অমি ভেতর থেকে কিছুটা সময় পর আসে। লোকটা তখনও বসে আসে। অমি জিজ্ঞেস করলো,” গুণে দেখলেন?”
” হাঁ বাবা, সব ঠিকাছে।”
” তাহলে চলুন। আমি বের হবো। চাইলে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারি।”
” আমি তো যাবো বাবা………”
” দেখুন আমার হাতে অত সময় নেই। আজ আমার বাবার হার্টের অপারেশন। বিকেলেই শুরু হবে।”
” অপারেশন!”
” হু।”
” তাহলে তুমি চলে যাও। আমি যেতে পারবো।”
” আবার ব্যাগটা হারিয়ে ফেলবেন না যেন। “

অমি চলে যাচ্ছিল। হুট করে কি একটা মনে করে বললো, ” একটা কথা বলি। আমার মনে হয় ব্যাগটা নিয়ে আপনার একা না যাওয়াটাই ভালো। আপনি আমার সাথে হসপিটালে চলুন। বাবার অপারেশনটা শেষ হলে আপনাকে আমি পৌঁছে দিয়ে আসবো। যদিও দেরি হতে পারে। আপনি ফোন করে আপনার বাড়ির লোকদের জানিয়ে দেবেন।”
” হ্যাঁ , সেটাও মন্দ বলো নি তুমি।” লোকটাও যেন অমির সাথে সুর মেলালো।
” দেখুন এই টাকাটা আপনার মেয়ের বিয়ের জন্য। তাই-ই ………”
” না বাবা, আমি বুঝতে পেরেছি। আসলে আমারও মন চাইছে না একা যেতে।”
” তাহলে চলুন আমার সাথে।”
” চলো ।”

একটা সিএনজি কাছে আসতেই তাড়াতাড়ি হাত দিয়ে থামালো অমি। এরপর দ্রুত চেপে বসলো, সাথে লোকটা। অচেনা আর বলা যায় না লোকটাকে। লোকটা পোশাক -আশাকে বেশ পরিপাটি। বেশ শিক্ষিত মনে হলো অমির। শুধু বয়সের ভাড়ে যেন ক্লান্ত- পরিশ্রান্ত মানুষ। এর মধ্যে অনেকগুলো টাকা হারানোতে হয়তো গত রাতে  ঘুম হয়নি লোকটার।সেজন্য চেহারায় বেশ ক্লান্তির ছাপ । অমি লোকটাকে জিজ্ঞেস করলো,” আপনার পরিবারে কে কে আছেন?”
” আমি আর আমার মেয়ে , বাবা।”
অমি আর কিছু বললো না। সিএনজি তখন ছুটছে। অমি তার বাবার কথা মনে করতে লাগলো।
” তোমার সাথে এতক্ষণ আছি। কিন্তু তোমার নামটা জানা হলো না।” বলল লোকটা।
” আমি অমি।”
” কি করো?”
” কিছুনা। বেকার। এক বছর আগে ঢাকা ইউনিভার্সিটি হতে সাংবাদিকতা বিভাগে পাস করে বের হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছি।” তাচ্ছিল্যের হাসি আনলো অমি। লোকটা তাকিয়ে রইলো ঐ হাসির দিকে। যতই তাচ্ছিল্যের হোক কেন যেন বড্ড মন ভোলানো সেই হাসি।
লোকটা আর কিছু বললো না বা বলতে পারলো না।

।। ৩ ।।

সন্ধ্যা গড়িয়ে তখন রাতের আঁধার শুরু হয়েছে। অপারেশন ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু এখন কাউকেই দেখা করতে দেয়া যাবে না। অমি , তার মা বাইরের চেয়ারে বসেছিল। ব্যাগ হাতে লোকটা কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে। অমির মা অমিকে জিজ্ঞেস করলো,” টাকা তুই কোথা থেকে ব্যবস্থা করলি অমি, বললি না কিন্তু।”
অমি চুপ।
” কি করে করলি?” আগের থেকে জোরে শোনালো।
অমি  ভয়ে ভয়ে বললো, “সার্টিফিকেট গুলো বিক্রি করে দিয়েছি।”
কথা শুনে অমির মা যেন বোবা হয়ে গেলেন। পরক্ষণেই অমির গালে জোরে থাপ্পর দিয়ে বললেন, “কি করলি এটা তুই? “
“কি করবো তাহলে? ওইসব কাগজ তো আর কোন কাজে আসছে না । তার থেকে কি এই ভালো না?” জোরে কাঁদতে লাগল অমি।
অমির মা ডুকরে কাঁদতে লাগলেন। বললেন, “তোর বাবা জানতে পারলে কি বলবে?”
“বাবাকে এসব জানানোর দরকার নেই।” চোখ মুছতে মুছতে উত্তর দিলো অমি।

অমির চোখে জল। সেইটা কি বড্ড অসহায়ত্বের নাকি কোন কিছুর বিনিময়ে বড়ো কিছু পাওয়ার আনন্দের? বোঝা গেল না। তার মা তখনও মুখে আঁচল চেপে কেঁদে চলেছেন।  দূরে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাগ হাতে লোকটা হতভম্ব চোখে তাকিয়ে থাকলো মা- ছেলের দিকে। হয়তো স্পর্শ করে গেলো তার ভেতরটা ও। অশ্রুজলে হয়তো সিক্তও হয়ে উঠেছিল তার দুই চোখ।

।। ৪ ।।

একমাস পর………

একটা বহুতল ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে অমি। ভবনের ভেতরে ঢুকতেই রঙিন কাঁচে সাজানো দেয়ালটা দেখলো। সেখানেই রিসেপশন। অমি তার চেহারাটা কাঁচের দেয়ালটায় দেখলো। বেশ সুশ্রী দেখাচ্ছে আজ তাকে। রিসেপশনের মেয়েটা “হ্যালো , স্যার” বললে অমি কাঁচের দিক থেকে সরিয়ে মুখে হাসি এনে বললো, “অমি……… আমি অমি।”
মেয়েটা সাথে সাথে তার লিপস্টিক রাঙা ঠোঁটের এপাশ  থেকে ওপাশে হাসি এনে বললো,”অমি স্যার।”
“হু।” অমি একটু বিব্রত হয়ে মাথা নাড়লো দ্রুত।
“আগে থেকেই বলা আছে স্যার।” হাত দিয়ে একদিকে ইঙ্গিত দিয়ে বললো, “ওইদিকে লিফট। পাঁচতলায় যাবেন।”
অমি মাথা নেড়ে ধন্যবাদ দিলো। তারপর লিফটে ওঠে পাঁচতলায় এলো। সামনে ফ্রেমলেস কাঁচের দরজা। হাত দিয়ে সামনে ঠেলে ভেতরে ঢুকলো সে।

ভেতরে ঢুকতেই সেই কালো ব্যাগ হারিয়ে যাওয়া লোকটাকে দেখলো অমি। লোকটাও দেখলো অমিকে। সাথে সাথে বললো, “আরে এসো অমি। তোমার জন্যই আমি বসে আছি।” লোকটার পরিচয় এখন দেয়া যায়। লোকটার নাম মোহিত চৌধুরী। এই চ্যানেল অফিসে কাজ করেছেন। এখন অবসরপ্রাপ্ত। তিনিই অমিকে এই চ্যানেলের অফিসে কাজের সুযোগ করে দেন। অমি এই চ্যানেলের সংবাদ বিভাগের নিউজ এডিটর। আজই প্রথম দিন তার।

অমি আরও সামনে গেল।

অমি লক্ষ্য করলো, মোহিত চৌধুরীকে অনেক প্রান্তবন্ত দেখাচ্ছে আজ। দুই সপ্তাহ আগে তাঁর একমাত্র মেয়ের বিয়ে নির্বিগ্নে সম্পন্ন হয়েছে।
অমি মোহিত চৌধুরীর কাছাকাছি এলে মোহিত চৌধুরী তাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সাথে সাথে সবাই কাজ ফেলে অমির কাছে ছুটে আসে।
মোহিত চৌধুরী বললেন,” তুমি সৎ ছিলে অমি। তোমার এত প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও তুমি আমার ব্যাগের টাকাগুলো নাওনি। তোমার জন্যই সেই সার্টিফিকেট নিয়ে ব্যবসা করা গ্রুপটাকে ধরা গেল। তোমার সততাই আজ তোমাকে এখানে এনে দিয়েছে।”

অমির মুখ থেকে তখন কোন কথা বের হচ্ছিল না। তাকে ঘিরে মোটামুটি ততক্ষণে একটা ভিড় তৈরি হয়েছে। কেউ তার সাথে হ্যাণ্ডশ্যাক করছে, বয়সে ছোট কিংবা তার থেকে নিচের পদের কেউ কেউ তাকে ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করছে আর সেলফি তুলছে। মোবাইলের “ঘ্যাচ ঘ্যাচ” শব্দে  রুমের নীরবতা তখন পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছে।


লেখক পরিচিতি : প্রিয়াংকা রাণী শীল
আমি প্রিয়াংকা।জন্ম বাংলাদেশের চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছি চট্টগ্রামেই। গল্প, উপন্যাস পড়তে ভালবাসি। আর ভালবাসি গল্প লিখতে। পড়াশোনা করা অবস্থায় স্কুল,কলেজ ম্যাগাজিনে তিনবার আমার লেখা গল্প ছাপানো হয়েছিল।বর্তমানে বাস করছি ইতালিতে। আমার লেখা গল্প পড়ে ভালো না খারাপ লাগলো তা জানালে অনেক বেশি ভালো লাগবে।

শেয়ার করে বন্ধুদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন

7 Comments

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to Top
error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।