আপনাদের সকলের সহযোগিতায় প্রকাশিত হল লেখালিখি ওয়েবজিন এর দ্বিতীয় সংখ্যা – উৎসব সংখ্যা।
উৎসবের বৈশিষ্ট্য মেনেই শিল্পের নানা পথ এসে মিলেছে এই ওয়েবজিনে। গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, নাটক, বিভিন্ন স্বাদের গদ্য, ভ্রমণ কাহিনি, চিত্রাঙ্কন, আলোকচিত্র প্রভৃতির মাধ্যমে জীবনের নানা রঙ তুলে ধরার চেষ্টা হয়েছে এই ওয়েবজিনে। পাঠক মনের তৃপ্তিতেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
সকল লেখক ও পাঠকের হাতে তুলে দিলাম আমাদের সামান্য উপহার। আশা করি এই উপহার পেয়ে আপনাদের ভাল লাগবে।
উৎসবের দিনগুলি সবার আনন্দে কাটুক। অবসর বিনোদনের সঙ্গী হোক ‘লেখালেখি’ ওয়েবজিন। সবাই সুস্থ থাকুন, ভাল থাকুন।
নিচের ছবি অর্থাৎ ওয়েবজিনের প্রচ্ছদে ক্লিক করে পড়ে নিন এই বিশেষ সংখ্যাটি।
যেসব স্রষ্টা তাঁদের মূল্যবান সৃষ্টি দিয়ে আমাদের সাহায্য করেছেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই।
এই ওয়েবজিনটিকে এত সুন্দরভাবে সকলের কাছে তুলে ধরার জন্য সববাংলায় এর তরফ থেকে আমরা বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতে চাই সম্পাদক রাজীব চক্রবর্ত্তী ও প্রচ্ছদ শিল্পী অভি সেখ এবং অলংকরণ ও চিত্রশিল্পী কুন্তল পালকে।
আমরা যথা সম্ভব চেষ্টা করেছি ভুলভ্রান্তি না করার, তারপরেও যদি কিছু বানান, যতি চিহ্ন ইত্যাদির ভুল থেকে থাকে সহৃদয় পাঠক তা নিজ গুণে মাপ করে দেবেন।
আর সব শেষে, আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ – ওয়েবজিন পড়া শেষ হলে আপনাদের কেমন লাগল তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। কমেন্ট লেখালিখি ওয়েবসাইটের এই পেজে এসে করবেন, ফেসবুক বা অন্য কোনো মাধ্যমে কমেন্ট না করে এখানে কমেন্ট করতে অনুরোধ করছি কারণ সমস্ত পাঠকের সমস্ত মতামত এক জায়গায় এক পাতার নিচে ধরে রাখাই উদ্দেশ্য। লেখক, সম্পাদক, প্রচ্ছদ শিল্পী ও সববাংলায় সদস্যদের এই বিপুল পরিশ্রমের বিনিময়ে আপনাদের কাছ থেকে এটুকু প্রত্যাশা রাখতেই পারি, কী বলেন?
লেখালিখি সাইটে নিয়মিত লেখা প্রকাশিত হয়, সকলের কাছে অনুরোধ এই লিঙ্কে ক্লিক করে সরাসরি লেখা জমা দিন।
কেবলই নয় দর্শনধারী, পড়ুন যারা গুণবিচারী
পাবেন লেখা সব রকম-ই হাল্কাপল্কা এবং ভারী
প্রথম দর্শনেই ভালো লাগলো। চমৎকার! এবার আরও আকর্ষণীয়! কি আর বলবো, অসাধারণ! অসাধারণ! এখনো পড়ে দেখিনি। মনে হয় পড়তে পড়তে নিজেকেই ভুলে যাব।
আপনার লেখা কবিতাটি আমার ব্যক্তিগতভাবে খুব ভাল লেগেছে।
কিছুদিন আগে সাইটে প্রকাশিত ঈশ্বরের ল্যাম্পপোস্ট কবিতাটিও অতুলনীয়।
এজন্য অনেক রাত জাগতে হয়। ধীরে ধীরে শরীরটা ভেঙে পড়ছে। সব বুঝি। কিন্তু লেখার নেশায় আসক্ত। ছাড়তে পারি না। দিনের চেয়ে রাতটাই বেশি প্রিয় যে!