লেখক : অম্লান ভট্টাচার্য
নিজেকে ভাঙ্গুন নিজেকে গড়ুন
খুব দ্রুত এই পেজে আবার এলাম। আজকে যে ব্যাপার নিয়ে বলতে এসেছি তা হল, তোমাদের সমস্যাকে নিজেকেই ধাক্কা মেরে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তার মানে এটাই যে, যখন তুমি সমস্যায় জর্জরিত, থিংক ইওরসেল্ফ, নিজেকে শেক করো ৩৬০ ডিগ্রি, তখনই নিজেকে পরবর্তী পর্যায়ে উন্নীত করতে পারবে। তোমাকে কেউ এগিয়ে এসে ছুঁয়ে বলবে না, “নো ম্যাটার হোয়াট, উই অল উইল হেল্প ইউ।”
তোমার সমস্যা তোমাকেই বুঝতে হবে, অন্য কেউ তোমার জায়গা নিতে পারবে না। নিজেকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে সমাধানের পথে, সব সময় পজিটিভ চিন্তায় থাকবে। যখন তুমি পজিটিভ চিন্তার ফ্রেমে থাকবে, তখন তোমাকে কেউ সেই পর্যায় থেকে নিম্নতর শ্রেণীতে নামাতে পারবে না। পজিটিভ ভাবনা তোমাদের তৈরি করতে হবে, মানে হচ্ছে তোমাকে পজিটিভ কাজকর্ম করতে হবে, বন্ধ করলে চলবে না। আজকে যদি পজিটিভ কাজ করো, তাহলে তা তোমাকে কালকেও উদ্বুদ্ধ করবে পজিটিভ কাজ করার জন্য।
সো ফ্রেন্ডস, তোমাকেই সমস্যা বুঝতে হবে, তোমাকেই আগুনের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে হবে, আগুনের ছ্যাঁকা তোমাকেই খেতে হবে, তোমাকেই চোখে-চোখ রেখে চ্যালেঞ্জকে একসেপ্ট করতে হবে। এতে কোনরকম দ্বিধাবোধ থাকলে হবে না, নো কনফিউশন। পিছনে ফেরা চলবে না, নো ফিয়ার সাইকোলজি, ভয়ের সীমানা ভেঙে চুরমার করে এগিয়ে যেতে হবে, নো কম্প্রোমাইজ, ওনলি থিংক ওফ ফরোয়ার্ড মুভমেন্ট, শুধু এগিয়ে যাওয়া এগিয়ে যাওয়া এবং আর কিছু না। এটা বলতে হবে, আমি পারব, আমরা পারব, আমি লড়ব, আমরা লড়ব। এ লড়াইয়ে একটাই লক্ষ্য – ম্যাচ জেতা, জিততে আমাকে হবেই – হোয়াটএভার কামস টু মি, আই শ্যাল / উই শ্যাল উইন।
থ্যাংকস, উইল মিট এগেন।
অম্লানটাইমস। কলকাতা।
১৭ অগাস্ট ২০২২
লেখক পরিচিতি : অম্লান ভট্টাচার্য
জন্ম ২৫ ডিসেম্বর ১৯৫৭, কলকাতা। স্কুল - ঢাকুরিয়া রামচন্দ্র হাইস্কুল, কলেজ - সেন্টপলস, বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক, কলা বিভাগে স্পেশাল স্নাতক, কারিগরি শিক্ষা, কম্পিউটার ডিপ্লোমা ও টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউটে শিক্ষা গ্রহণ, কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি অবশেষে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ অবসর। এযাবৎ তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত, মূলত কবিতা প্রাধান্য পেয়েছে লেখালেখিতে এবং এই সূত্রে চতুর্থ কাব্যগ্রন্থের প্রকাশ।