লেখক : কুমকুম বৈদ্য
কুড়ি একুশ এই দু বচ্ছর অনেক কিছুই হল চোখের সামনে
শুধু বসে রইলুম, মনে মনে ভেবে নিলুম তিন ঘণ্টার সিনেমা
নাম দেখানো হয়ে গেলেই সেসব মিথ্যে হয়ে যাবে
ধোঁয়া ওঠা চায়ের সাথে টায়ের গল্প
ডাক্তারে বার বার বলছিল ভিটামিন ডি টার দিকে নজর রাখবেন
ওটাই নাকি আসল খেলোয়াড়..লে হালুয়া…..
সূর্যের দিকে তাকিয়ে দেখেছে কখনো তার কি হাল
ও ওতো আরাম কেদারায় বসে বসে তাকিয়ে দেখে পৃথিবীর দিকে
যদিও পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ সবসময়ই কালো… দেশ কাল টাইম জোনের গল্প
সূর্যের বা ধ্রুবতারার চোখে ছানি অপরেশন করার বাজেটটাই গত দু বছর মিস হয়ে যাচ্ছে
আমাদের অবশ্য কুছপরোয়া নেহি কেননা আমাদের চোখ অন্ধকার সয়ে গেছে
অন্ধকারে আমরা দিব্বি পড়ে নিতে পারছি নগ্নতা আর অসমাপ্ত পান্ডুলিপি.. নেহাত নাহলে অডিও বুক আছে তো!
মোদ্দা কথা হল পৃথিবীর অনেক দেশেই আলোটালো নেই বাকি দেশ গুলোতেও না থাকলে কি বা আসবে যাবে
পৃথিবীটা ছোট হয়ে ঢুকে যাক কুয়ার ভিতরে একদম নিচের দিকে
হয়তোবা লুকানো থাকবে জোনাকির বাসা হয়তো বা আলেয়ার আলো…..
লেখক পরিচিতি : কুমকুম বৈদ্য
লেখক কুমকুম বৈদ্য়ের জন্ম ছোট মম্ফল শহর বারুইপুরে। কলিকাতা ইউনিভারসিটি থেকে কম্পিউটার সাইন্সে স্নাতক |WBUT থেকে MCA. প্রথম চাকরি জীবন শুরু সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে Techmahindra Ltd. বর্তমানে Ericsson Golbal Services Ltd. কর্মরতা. পরবাসে একটি প্রকাশিত কবিতা দিয়ে লেখালিখি শুরু| বর্তমানে অন্য়নিষাদ. ড্য়াশ, ঋতবাক, মাধুকরী, শব্দেরমিছিল, ভাটফুল সূত্র প্রভৃতি পত্রিকাতে নিয়মিত লেখেন। প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই " বন্ধু নয় বন্ধু নয় হৃদয়ে সেফটিপিন, তোমার সাথে দেখা হল মহামারীর দিন". দ্বিতীয় বই " জ্যোতির্ময় ও অন্যান্য"