একটি ভূতাত্বিক প্রতিবেদন

লেখক : প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত

কালুবাবু কাল বিকেল বেলায় এসে হাজির আমার বাসায়, বলল, ‘আপনাকে একবার আমার সাথে যেতে হবে স্যার’। আমি বললাম, ‘কোথায়?’

‘এই একটু গিদনির কাছে। আমি একটা পাথরের খাদানের লিজ নেবো ভাবছি। আপনি আমার সাথে চলেন। একটু জায়গাটা দেখে আসবেন। একটা জিওলজিকাল রিপোর্ট করে দিতে হবে। ব্যাঙ্ক চাইছে’।

কালুবাবু আমাকে ডেকেছে জিওলজিস্ট হিসাবে। আমি ঘুরে দেখে তাকে পরামর্শ দেবো কোথা থেকে কাজ শুরু করবে, দিনে কতটা পাথর তোলা যাবে ইত্যাদি। সেই সাথে একটা টেকনিকাল রিপোর্ট দিতে হবে। ব্যাঙ্ক থেকে লোন পাওয়ার জন্য সেটা দরকার। এই ধরণের কাজ করার জন্য আমার একটা সরকারি স্বীকৃতি বা লাইসেন্স আছে। তাই আমার রিপোর্টের খুব দাম। বিশেষতঃ ব্যাঙ্কের কাছে।

আজ খড়গপুর থেকে কালুবাবুর গাড়িতেই এসেছি। সাদা রঙের বোলেরো। আমাকে খুব খাতির করে মাঝের সিটে একা বসতে দিয়েছে। নিজে বসেছে ড্রাইভারের পাশে।  পথে ঝাড়গ্রামে লাঞ্চ খাইয়েছে রাজবাড়ির টুরিস্ট লজে।

কালুবাবু আমার দিকে ফিরে বলল, ‘আর দু কিলোমিটার স্যার। তবে গাড়ি আর যাবেনা। এখানে নেমে হাঁটতে হবে’।

কালুবাবু নীচে নেমে আমার দরজা খুলে দিল, আমার ব্যাগটা নিজেই হাতে নিয়ে নিল। বলল, ‘চলেন, ওই পায়ে হাঁটার পথটা ধরতে হবে। মাঝে একটা গ্রাম পড়বে, বাহিরগোড়া, সেখানে একটু জিরিয়ে নেবো।’

আমি দেখলাম মস্ত একটা ফাঁকা জমি, ল্যাটেরাইটের প্রান্তর। এক প্রান্তে একটা পলাশের জঙ্গল আর উইয়ের ঢিপি। বাকিটা কচ্ছপের পিঠের মত, ফাটাফাটা লাল মাকড়া পাথরের মাঠ। জমিটা উঁচু নীচু ঢেউ খেলানো বলেই খুব দূরে কিছু দেখা যায়না।  হাঁটতে হাঁটতে একটা টিলা মতন উঁচু জমিতে উঠে গ্রামটা চোখে পড়ল। অতি হতশ্রী একটা গ্রাম। মানুষগুলি যে কতটা গরীব তা ওদের শীর্ণকায় চেহারাতেই মালুম হয়। গ্রামে একটা মাত্র কুয়ো। আমি উঁকি দিয়ে জল দেখতে পেলাম না। এতটাই গভীর। গ্রামে কুয়োর পাশে একটু ঝোপঝাড়, আর মাত্র দুটি মহুয়া গাছ। পাতা ঝরতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই ফুল আসবে।

কালুবাবু বলল, ‘এটা শবরদের গ্রাম। বুঝলেন না, ক্রিমিনাল ট্রাইব। চুরিচামারি করে চলে। গ্রামটার পাশ কাটিয়ে চলেন, কিছু হবে না’।

কালুবাবু যে ল্যাটেরাইটের ডাহিটা লিজ নেবে ভেবেছে সেটা প্রায় একশ একর। পুরোটাই ল্যাটেরাইটের টাঁড় জমি, একটা ঘাসও গজায় না। এই ল্যাটেরাইটের স্তরের নীচেই রয়েছে একটা নুড়ি পাথরের স্তর। সাদা ধপধপে গোলাকার নুড়ি, বাহারি পাথর হিসাবে যার বাজার দর খুব বেশি। আমাকে তদন্ত করে বের করতে হবে এখানে খাদান হলে কতটা পাথর পাওয়া যাবে।

মাঠের মাঝখানে একটা একা মহুয়া গাছ দাঁড়িয়ে আছে। মাঠের এক প্রান্তে দুটো তাঁবু খাটানো। কালুবাবু আমাকে বলল, ‘ওই একটা তাঁবুতে  আপনার থাকার ব্যবস্থা, মাঠের কাজ মাঠেই সারতে হবে স্যার, এখানে ল্যাট্রিন নেই। তবে আপনার কথা ভেবে একটা জায়গা ঘিরে দিয়েছি। একটা কমডও বসিয়ে দিয়েছি। শুধু জলটা টেনে নিয়ে যেতে হবে। তবে সে আমার লোকরাই আপনাকে দিয়ে আসবে। চার পাঁচ দিনের ব্যাপার, আপনার একটু কষ্ট হবে’।

আমি বললাম, ‘ওটা কোনো ব্যাপার না। আমি যখন চাকরি করতাম এর থেকেও খারাপ অবস্থায় থেকেছি’।

তাঁবুর ভিতরটা ছিমছাম, পরিষ্কার। একটা খাট, একটা টেবিল আর দুটো চেয়ার। একটা দড়ি খাটানো আছে, জামাকাপড় ঝোলানোর জন্য। ছোট্ট একটা জেনারেটার আছে, রাত্রে আলো জ্বলে’। ফাল্গুন আসন্ন, তাই শীতও নেই, গরমও নেই। মাঠের প্রান্তের পলেশের জঙ্গলে ফুল আসছে। এসব দৃশ্য আমার বড় প্রিয়।

আমি কালুবাবুকে বললাম, ‘এখানকার জিওফিজিকাল রিপোর্টটা দেখলাম। খুব একটা বোঝা যাচ্ছে না পাথর কতটা আছে। আপনি বরং লোক লাগিয়ে পঞ্চাশ মিটার দূরে দূরে কয়েকটা গর্ত করিয়ে দিন। তাতে গ্র্যাভেল বেড কত নীচে আছে বোঝা যাবে। তবে দশ মিটারের বেশি খোঁড়ার দরকার নেই’।

কাজ শুরু হল। আমার বিশেষ কিছু কাজ নেই। খাই, হাঁটি, বই পড়ি আর ঘুমাই। টেবিল আর চেয়ারটা তাঁবুর বাইরে পেতে রেখেছি। সন্ধ্যার সময় সেখানে বসে থাকি। দু তিন দিন পরে সন্ধ্যাবেলায় দেখি দুজন লোক এসেছে আমাদের সাথে দেখা করতে। চেহারা দেখে আদিবাসী বলেই মনে হয়। একজন একটু শিক্ষিত মনে হল, অন্যজন অতি দরিদ্র, শীর্ণ চেহারা।

শিক্ষিত লোকটি কথা শুরু করল, ‘আমার নাম বিপুল সোরেন, আমি সাঁওতাল। আমার সাথের এই লোকটি একজন শবর। গরিব মানুষ। আমরা শুনেছি এখানে আপনারা পাথরের খাদান করবেন। কিন্তু এখানে খাদান করা যাবে না। এই জমিটা এই শবরদের’।

আমি কালুবাবুর মুখের দিকে তাকালাম। কালুবাবু বলল, ‘হতেই পারে না। এই জমির ইতিহাস আমি জানি। এটা এখানকার এক ছোট জমিদার নকুল মাহাতোর সম্পত্তি ছিল। জমিদারি লোপ পাওয়ার পর এটা খাস হয়ে যায়। এখানে আগে একটা শাল জঙ্গল ছিলো। তা প্রায় একশ বছর আগে। তারপর থেকে এটা টাঁড় হয়ে পড়ে আছে’।

বিপুল সোরেন খুব বিনীতভাবে বলল, ‘আমি সেকথাই বলছি। যখন এটা শাল জঙ্গল ছিল, বা তারো অনেক আগে থেকে এই শবররাই এখান থেকে শালপাতা তুলত, শালবীজ সংগ্রহ করত। এখানে পরব হত। আর মাঠের মাঝখানে ঐ মহুয়াগাছটা ওদের পরবের জায়গা। বহুকাল ধরে এটা ওদের জীবন ও জীবিকার সাথে জুড়ে আছে। এখানে খাদান হলে ওদের আর কিছুই থাকবে না’।

কালুবাবু ঝেঁঝে উঠল, ‘আমি সব খবর নিয়েই এসেছি। এটা খাসজমি, এটা পতিত জমি হিসাবে রেকর্ড রাখা আছে। আমি জমির চরিত্র বদলের জন্য আবেদন করে এসেছি, লিজের অ্যাপ্লিকেশনও করেছি। খাদানের জন্য এই জমি আমরা পেয়ে যাব। তোমাদের দাবি থাকে তো মামলা করোগে যাও’।

‘এরা গরীব মানুষ, মামলা কি করে করে বলুন। দুবেলা খেতেই পায় না। চেহারাগুলি দেখুন। আমরা বিডিওর কাছে একটা আবেদন করেছি। আপনাকেও বলছি এ জমি ছেড়ে দিন। এটা ওদের’।

লোক দুটো চলে যাওয়ার পরে কালুবাবু আমার দিকে ফিরে বলল, ‘ব্যাপারটা সুবিধার লাগছে না। কাল চলুন একবার বিডিওর কাছে যাই। এরা সব ক্রিমিনাল ট্রাইব। হামলা টামলা হতে পারে’।

বিনপুরের বিডিও একটি অল্প বয়সী মেয়ে। সদ্য জয়েন করেছে। কাজে উৎসাহ প্রচুর। আমার ভিজিটিং কার্ড হাতে নিয়ে বলল, ‘আমার নাম বনলতা, আমাকে তুমি করে বলতে পারেন, আমি আপনার মেয়ের মত’। শুনে ভারি ভালো লাগল।

বললাম, ‘এখানে জলের খুব কষ্ট তাই না? জমিও ভালো নয়’।

সে বলল, ‘এর কারণ স্যার জঙ্গল, জঙ্গল নেই বলে জল নেই, গরমে নালাগুলি শুকিয়ে যায়। আর মানুষগুলিও খুব গরীব। ওদের কথা আর কে ভাবে বলুন’।

আমি বললাম, ‘তুমি তো এখানকার ডেভেলপমেন্ট অফিসার। তুমি এই লোধা, শবর, এদের উন্নতির জন্য কিছু ভাবছ না?’

সে বলল, ‘আমি তো ভাবছি স্যার। কিন্তু খুব কঠিন কাজ। শবরদের একশ দিনের মাটি কাটার কাজে বিশেষ পাওয়া যায় না। সেই প্রাচীনকাল থেকেই এরা জঙ্গলের উপর নির্ভরশীল। এদের ভালো করতে গেলে এদেরকে জঙ্গল ফিরিয়ে দিতে হবে’।

আমি বললাম, ‘তুমি দেখছি মহাশ্বেতা দেবীর মত কথা বলছ’।

মেয়েটি বলল, ‘আমি ওঁর সব লেখা পড়েছি। আমি জানি শবরদের অবস্থা। কিন্তু কী করে যে ওদের জঙ্গলের অধিকার ফিরিয়ে দেবো জানি না। নানা চাপের মধ্যে আমাদের কাজ করতে হয়’।

কালুবাবু এই আলোচনায় ছিলো না, পঞ্চায়েত সভাপতির সাথে দেখা করতে গিয়েছিলো। সে ঘরে ঢুকে বলল, ‘ম্যাডাম, আমার খাদানের জমির ব্যাপারে কোনো অবজেকশন জমা পড়েছে?’

বনলতা বলল, ‘পড়েছে একটা। তাতে ত্রিশজনের টিপসই আছে’।

কালুবাবু খুব চিন্তিত মুখে বলল, ‘তা হলে উপায় কী? আপনি কী অ্যাকশন নেবেন?’

বনলতা বলল, ‘আপনার কাগজপত্র তো খুব পরিষ্কার। মনে হয় আপনার লিজ পেতে অসুবিধা হবে না। তবে অন্যসব ফিসিবিলিটি রিপোর্টগুলি পেলে আমি অবস্থাটা বলতে পারব। আমি আমার রিপোর্ট পাঠিয়ে দেবো। সিদ্ধান্ত নেবে জেলা স্তরের কমিটি’।

কালুবাবু বলল, ‘পঞ্চায়েত সভাপতি বললেন, কাগজপত্র সব ঠিক থাকলে উনি সাহায্য করবেন জমিটা পেতে। কী গেরো বলুন দিখি, মাঝখানে এই আদিবাসীগুলি ঢুকে পড়ল কীভাবে? ওই বিপুল সোরেন লোকটা কে? নকশাল নয় তো?’

বিডিও বলল, ‘সে সব আমি জানি না। নতুন এসেছি। বসুন, চা খান।‘

কালুবাবু বসল না। আমাকে বলল, ‘আপনি আর একটু বসেন। আমি ঘুরে আসছি’।

বনলতা বলল, ‘এই শবরদের অবস্থা দেখুন। ওদের গ্রামগুলি সব টাঁড় জমির উপর, যেখানে জল নেই, চাষ হয় না। সবচেয়ে খারাপ জমি। চাষের জমি সব উচ্চবর্ণের লোকেদের দখলে’।

আমি বললাম ‘এই টাঁড় জমিতে তো কোনো ফসল হয় না। তাহলে পাথরের খাদান হলে দোষ কী?’

‘দোষ কিছু নেই। কিন্তু সেটাতো স্থায়ী উন্নয়ন নয়। খাদানের পাথর একদিন ফুরিয়ে যাবে। তারপর কী হবে?’

আমি বললাম, ‘তুমি কি কিছু ভেবেছ?’

বনলতা একটু মুচকি হাসল, বলল, ‘ভেবেছি, কিন্তু উপায় নেই। খাদান হওয়া আমি আটকাতে পারব না’।

ক্যাম্পে ফিরে আরো প্রায় চার দিন থাকতে হল। বিপুল সোরেন আরো একদিন এসে বলে গেল জমিটা ছেড়ে দিতে। বেশ কিছুক্ষণ বাদবিতন্ডা হল। আমি দেখলাম কালুবাবুর গম্ভীর মুখ।

যা ভেবেছিলাম, কাজ শেষ হতে তার চেয়ে আরো তিনচার দিন বেশি লেগে গেল। চোখের সামনে মহুয়া গাছগুলি ফুলে ভরে উঠল। বাতাসের গন্ধ আর স্পর্শ বদলে গেল। ভোরের বেলায় মহুয়াগাছের তলায় শুয়োর আর মানুষের ভীড় জমে যায়। দুপুরে গরম বাতাসে বাইরে থাকা যায় না। তাঁবুর ভিতরে বসে থাকি।

ফেরার দিন কালুবাবুকে দেখলাম খুব খোশ মেজাজ। আমাকে বলল, ‘এতদিন তো শুধু মুরগী খেয়েই কাটালেন। আজ ভালো মাছ আনতে দিয়েছি। আরেকটা খবর জানেন, বিপুল সোরেন অ্যারেস্টেড। আর কোনো ভয় নেই। এবার আপনার রিপোর্টটা পেলেই…’।

কলকাতায় ফিরে এক সপ্তাহের মধ্যে কালুবাবুকে রিপোর্ট দিয়ে দিলাম। তার প্রায় এক সপ্তাহ পরে কালুবাবুর ফোন পেলাম, ‘আপনি আমাকে পথে বসিয়ে দিলেন স্যার। ব্যাঙ্ক বলছে লোন দেবে না। আপনার রিপোর্টের জন্যই এটা হল’।

আমি বললাম, ‘যা সত্যি তাই লিখেছি। ওখানে পাথরের খাদান লাভজনক নয়’।

‘আপনি তো মাগনা করছেন না, ফিস নেবেন আমার থেকে। আপনি আমার ফেবারে রিপোর্ট দিতে পারতেন। লোন লিজ সব পেয়ে যেতাম’।

আমি বললাম, ‘ফিসের কথা যখন তুললেন, তখন বলছি ফিস আমাকে দিতে হবে না। আমি ঠিক রিপোর্টই দিয়েছি। এখন আপনার ভাগ্য’।

কালুবাবু আরো কিছু খারাপ খারাপ কথা বলে ফোন রেখে দিলো।

বছর দুই পরে বনলতার একটা মেইল পেলাম। লিখেছে, ‘স্যার, আশা করি ভালো আছেন। একবার আমার এখান থেকে ঘুরে যান। আপনার ভালো লাগবে। সামনের মাসে বদলী হয়ে যাচ্ছি। এর মধ্যে যদি আসতে পারেন’।

বনলতার জিপেই বিনপুর থেকে গেলাম সেই বাহিরগোড়া গ্রামে। এবার হাঁটতে হল না। একটা গ্রামীন সড়ক হয়েছে। টাঁড় জমিটাকে আর চিনতেই পারছিনা। পুরো জমি জুড়ে অর্জুন গাছের বন। মাথায় খুব বড় নয়, আট ন ফূট লম্বা গাছ। গাছের গায়ে ফলের মত কিছু ঝুলছে। সেটিকে দেখিয়ে বনলতা বলল, এগুলো চিনতে পারছেন স্যার? সিল্ক ওয়ার্মের ককুন। এন্ডির ককুন। ওরা এক কালে বন থেকে এটাই সংগ্রহ করত। এখন এই বনে ওরা এন্ডির চাষ শুরু করেছে।’

আমি বিষ্মিত হয়ে বললাম, ‘তুমি এটা করলে কী ভাবে?’

‘একটা প্রজেক্ট পেয়ে গেলাম স্যার। ওয়াটারশেড ডেভেলপমেন্টের। সেই পয়সাটা এখানে লাগিয়ে দিলাম।‘

ফেরার সময় আমাকে বলল, ‘আমি আপনার জিওলজিকাল রিপোর্ট দেখেছি। রিপোর্টটা নিয়ে কোনো প্রশ্ন আপনাকে করব না। আমার সে এক্তিয়ার নেই। তবে আমি চাই আপনি ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। অনেকদিন ধরে কাজ করে যান।’

বিনপুর বাস স্ট্যান্ডের দিকে যেতে যেতে একটা পলাশ বনের পাশে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভারকে বলল ফুল তুলে আনতে। আমার হাতে ফুলগুলি দিয়ে বলল, ‘আবার আসবেন স্যার। আমি বদলি হয়ে যেখানে যাব, সেখানেও আসতে হবে কিন্তু। বলে রাখলাম’।


লেখক পরিচিতি : প্রদীপ কুমার সেনগুপ্ত
লেখক পেশায় ভূতাত্বিক এবং সলিল বিশেষজ্ঞ। বিজ্ঞান সাহিত্য রচনায় সিদ্ধহস্ত। দক্ষ অনুবাদক। কল্পবিজ্ঞান ও ছোট গল্প রচনা করেন। তার অনুদিত ব্রিটিশ ডাক্তারের স্মৃতিকথা "দা আই মেকার" পাঠকের সমাদর লাভ করেছে।

শেয়ার করে বন্ধুদেরও পড়ার সুযোগ করে দিন

2 Comments

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to Top
error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।