বসন্তের গান
লেখক : তৈয়ব খান
ফাগুন এলো আগুন নিয়ে শিমুল কৃষ্ণচূড়ায়
বাতাবী ফুল মাতাল হয়ে মধুর সুবাস ছড়ায়
ঐ এলো ঐ এলো বসন্ত
মুগ্ধ হওয়ার দিলো সে মন্ত্র।।
আমের মুকুল দিলো উঁকি
লাজুক বধূ রাঙামূখী;
অশোক পলাশ লাল শাড়িতে
সাজলো ভীষণ …
ফাগুন এলো আগুন নিয়ে শিমুল কৃষ্ণচূড়ায়
বাতাবী ফুল মাতাল হয়ে মধুর সুবাস ছড়ায়
ঐ এলো ঐ এলো বসন্ত
মুগ্ধ হওয়ার দিলো সে মন্ত্র।।
আমের মুকুল দিলো উঁকি
লাজুক বধূ রাঙামূখী;
অশোক পলাশ লাল শাড়িতে
সাজলো ভীষণ …
কতদিন আড়ালে আড়ালে দেখেছি তোমায়
একা জানলায়
একা সন্ধ্যাবাগানে এসে যে ছায়া ঘনঅন্ধকারে গাছ সাজে
যে আড়াল তার পাতাটিকে জানে মনের তীরে
কতদিন দেখেছি তোমায় এমন
তুলসীর মতন ভেজা পায়ে হেঁটে যেতে যেতে
মনসার কাঁটা ঝোপ …
ভ্যাবাচ্যাকা এলোমেলো… হাসি
লেনদেন উপহার… প্রত্যাশী
নতজানু, কাঁপা হাত… গোলাপ
টানে প্রাণ আনচান… আলাপ
ইতস্তত: অবশেষ… মিলন
নবরূপে আশ্লেষ… দহন
সম্মিলিত প্রয়াস… আশ্বাস
ডেরা বাঁধে হৃদিজুড়ে… বিশ্বাস
লেখকের কথা: ইচ্ছেমৃত্যু…
সহস্র বছর যেন পার হতে চলেছে,
মনের আঙিনায় চোখ মেলেছি – দেখতে পেলাম এক শীর্ণকায় ব্যক্তি হেঁটে চলেছে মরুভূমির পথে – তৃষ্ণার্ত সে জনৈক ;
তবুও নিভন্ত প্রদীপের ন্যায় জাগরিত তার বাঁচার আশা – তৃষ্ণা নিবারণের …
হ্যাঁ, আমি প্রীতম বলছি,
প্রীতম!
তোমাতে প্রীত হবো বলে
চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলাম;
পথের সাথীদের কথা দিয়েছিলাম,
তোমার নব পরিচয় ঘটাবো জগতের সাথে;
তোমাকে নিন্দিত পথে হাঁটতে বাধ্য করবই।
বিবাহের পূর্বেই তোমার ঐ অহংকারী অ-নিন্দিতা সুন্দরী শরীরটাকে শহরের …
সেটা স্পষ্ট ভাবে খোদাই হয়ে আছে
সেটা মরতে গিয়ে আবার বেঁচে ওঠে
তাকে মারব বলে মিথ্যে ছোটাছুটি
সেটা রোজ সকালে পদ্ম হয়ে ফোটে ।
সেটা হারিয়ে গেলে দারুণ ভাল হত
সেটা অনেক বেশি কষ্ট বয়ে আনে
সেটা দিনের শেষে …
আমি নারী!
সৃষ্টিশীলতায় ঈশ্বর প্রতিমা
আমিই আড়ষ্ট সংস্কারের ভয়ে
আমি যে সমাজের অবলাতন্ত্রে আশ্রিত।
পৃথিবীর মঞ্চে শিশুর প্রথম আশ্রয় মাতৃরূপী নারী,
নারীর গর্ভেই জন্ম, তারই প্রারম্ভিক যত্নে লালিত নর শিশু!
যখন আপাদমস্তক বেড়ে যৌবনে সিদ্ধ …
রেহাই চাই রেহাই।
আমিও চাই তুমিও চাও,
আমরা সবাই চাই রেহাই।
গর্ভস্থ ভ্রুন সেও চায়,
মাতৃগর্ভ থেকে রেহাই।
ভূমিষ্ঠ হয়ে আধবলা শিশু বেবাক বনে যায়,
সমাজের যান্ত্রিক নিয়মে।
বড় থেকে বুড়ো হতে হতে,
নানা ঘাত-প্রতিঘাত সইতে …
এই নিত্যনতুন ডাক, চেনা পত্রের অভাব,
ভাঙা ঘর, রঙহীন দেওয়াল, আসন্ন সন্ধ্যেবেলায় নিভুনিভু নিস্প্রভ প্রদীপের দপ দপ করে জ্বলতে থাকা আলো। সবই গেছে অস্তাচলের খাতায়।
নিরবধি চলতে থাকা জীবন, তারিয়ে ফেরা ধুলো মাখা ধেনু, নগ্ন …
শূন্য পাতা, শূন্য মন।
শূন্য হৃদয়,ভরা জল।
আঁখি ছলছল, তোমার কাছে।
তোমাতে বিলীন হতে চেয়েছে।
তবে কেন আজ,,,ভরা দূরত্ব??
মিলিতে না দেয় দুজনাতে!!
কোথায় বাঁধা,কোথায় গ্লানি??
কেন আজ রিক্ত বসন্তে;
শূন্য আমি????
লেখক পরিচিতি: জয়শ্রী সাহা…
নদীর নীরবতার ব্যাখ্যা জানেন দীপেন মাঝি
কিন্তু আমি অন্য কারণে
মোহন জেলের কাছে যাই।
জালের মতো ছিদ্র চাদর গায়ে জড়িয়ে
মোহন আমাকে দেখায় তার ছেঁড়া-ফাঁড়া জাল।
জলহীন মাছের জীবন সংসারে
ঠান্ডা বালিতে ঘুমায় জমাট অন্ধকার
গাঙের …
আমার লেখা প্রতিটি লাইনতার নামেই উৎসর্গ
যার জীবনে আমি কেবল
এক কথায় সীমাবদ্ধ,
তার হাসিতে মুগ্ধ আমি
মগ্ন তার চিন্তায়,
আমার অজান্তেই আমার মন
করেছে সে ছিনতাই,
হাসে সে আমার কথায়
বোকা আমায় ভাবে,
হাসতে দেখে তাকে …
লেখা আহ্বান - বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন