কান্না
লেখক : মো আবির হাসান অন্তর
সময় এক নির্দয় নির্মম।
কান্না তার কাছ থেকে সামান্য প্রকাশ নয়,
যেন সামান্য সুখ
দুঃখ তার নিহিত প্রকাশ।
মহাপ্রয়াণে যেন স্নিগ্ধ শোকের ছায়া
মাতা তাই কেঁদে ফেরে সারাটি কাল।
লেখক পরিচিতি : মো আবির …
সময় এক নির্দয় নির্মম।
কান্না তার কাছ থেকে সামান্য প্রকাশ নয়,
যেন সামান্য সুখ
দুঃখ তার নিহিত প্রকাশ।
মহাপ্রয়াণে যেন স্নিগ্ধ শোকের ছায়া
মাতা তাই কেঁদে ফেরে সারাটি কাল।
লেখক পরিচিতি : মো আবির …
নেশা না করেও মাতাল হলাম
তোমার প্রেমের নির্বাসনে দেবদাস
লুট হয়ে যাওয়া যাতনার দেখা পাইনা
বেদনার করুণ চাষবাস
কি আছে কি নেই কতটুকু কারই বা গেছে
এইসব হাপিত্যেশ আশাহত করেনা আর
মনের রোগ সেতো সারেনা
সহজে …
মন স্থির কর আকাশের মত,হবে তুমি উদার ও মহান।
মন স্থির কর সূর্যের মত,হবে তুমি তেজোদীপ্ত ও ধর্মে, কর্মে বীর।
মন স্থির কর চাঁদের মত,হবে তোমার আচরণ শান্ত, স্নিগ্ধ।
মন স্থির কর নদীর মত,তোমার জীবন বয়ে …
ঘুম চোর পাখি নাইটিঙ্গেল চোখ জোড়া এলিয়ে,
প্রভাতের বিছানায় একবিংশ শতক ঘুমিয়েছে
আমি কবিত্বের দিব্যি দিয়ে বলতে পারি!
সন্দিহান পৃথিবীর মানচিত্রে কাঁটাতারের ইতিহাস,
জরাক্রান্ত ধরণীর দেহ খন্ডকচিত্রের পিরামিড।
অন্ধকারের স্তনের ভেতর, যোনির ভেতর
লালিত বসন্তের তিরস্কারে…
আমার প্রেমিকা দয়া এবং ক্ষমার চেয়েও ঢের সুন্দরী!
কাব্যের চেয়েও ঝলমলে চোখ তার।
কামনার চেয়েও আকর্ষণীয় হাসির অধিপতি সে।
সে আমার প্রেমিকা,
যার হৃদয় পৃথিবীর যেকোন কবিতার চেয়েও সুন্দর।
পৃথিবীর যেকোন করুণ দৃশ্যের চেয়েও কোমল …
দূরের রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলেছিল সে,
কে জানে কোন দিগন্তের দিকে
নির্দ্দিষ্ট প্রান্তর বেছে নিয়েছিল?
গুছোনো আর পাঁচটা মানুষের মতো?
নাকী এলোমেলো হাওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে,
উড়তে দিয়েছিল অগোছালো প্রশ্নদের।
আমার এখন কাজ কমে গেছে,
জানলা দিয়ে …
আজ, এই দিনে হামাগুড়ি দিতে শিখেছিল এক শিশু,
বিকট শব্দে সেই শিশু নিহতের নাম হলেও রক্তের এক একটি ফোঁটা বিষাক্ত বিস্ফোরক হবে একদিন মনে রেখ, ছুঁতে দেব না সেদিন সেই মাটি, আশার উপর মাথা রেখেছে হাজার …
নৈঃশব্দের সেলুরারে বন্দী হিসেবের তর্জমা,
রৈখিক ব্যবধানে আর্তনাদের অনুভূতি
একান্ত ফেলে আসা স্মৃতির দিকে…
ক্রমশঃ বিবর্তন হতে হতে
মিশে যাওয়া যত গ্লানি একদি্ন
মুছে যাবে আদিগন্তের পথে
হিসেবের বর্ণমালা বহু পথ ধরে,
ক্লান্তমুখর জনস্রোত হারিয়ে যাবে…
টুনটুনি,ল্যাজঝোলা
যারা দ্যাখে তারাই দ্যাখে
নিমাই-রতন-ভোলা
কাজের ফাঁকে,পড়ার ফাঁকে
নিয়ে ধুলো-বালি
যারা খেলে তারাই খেলে
খোকন-তপন-তুলি
বঁড়শি নিয়ে,ঘুনি
যারা ধরে তারাই ধরে
মৌরলা,দারকিনি।
যারা শোনে তারাই শোনে
ভ্রমর,ঝিঁঝির রব;
তোমরা যারা নিছক ভাবো
নগন্য এসব-
অনাবিলের …
কি করে হয়ে গেছি এত অচেনা ?
কিভাবে কখন কোথায় হয়ে গেছি এত অজানা
পারি না তাকাতে নিজের দিকে
জীবনের বর্ণিল আল্পনাগুলো হয়ে আসছে ফিকে
হারিয়েছি নিজের অস্তিত্ব,হারিয়েছি ভালোবাসা
জীবন সায়াহ্নে এসেও পূরণ হয়নি কোনো আশা…
প্রাণহীন নিঃসঙ্গ এক শহর যেন
থমকে থাকা নাভি:শ্বাস
ছাড়িয়াছে,আপন বেদনার পাহাড়সম
যার ভার, অতি কষ্টে সামলানোই ভার;
তবু কাটে নিঃসঙ্গে সময়;
তখন হয় না মনে সময় অপচয়,
শুধু কাটে ক্ষণ যেন অচলায়তন।
আশেপাশে যেন রুদ্ধ এক …
ছিলনা কোনো আগাম সতর্কবার্তা
না ছিল কোনো বৃষ্টির পূর্বাভাস
হঠাৎ এক ফাগুন শরীর জুড়ে
দমকা হাওয়ার চরম দীর্ঘশ্বাস।।
আঁধার করে বৃষ্টি এল নেমে, ঝরে জল,
বাজে রুদ্রনীলের রাগিনী সম্ভার
বোবা চিৎকারে ব্যর্থ নিলয়
মুছে যাওয়া দিনগুলো
এখন আয়নার কথা বলে
এক পা, দু’পা – প্রতি পায়ে পায়ে
ইতিহাস জড়িয়ে থাকে
কথা পাল্টানো মুহূর্তে…
“তুমি” নামে একটা ছায়া
আজ অতীতের দরজায় কড়া নাড়ে
ব্যর্থ পরিহাসের কথনে
অসমাপ্ত চিঠি আমার বালিশের …
লেখা আহ্বান - বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন