রাখাল
লেখক : সৌরভ মাহাতো
জসিমউদ্দিনের রাখাল ছেলে একবার শুনে যাও
গোরু দলবল লাঠি নিয়ে আর মাঠে কেন না যাও
বললে হেসে দাতকপাটি
শুনছ দাদাভাই
আর কোনদিন সে নাই এখন আর রঙের তামাশায়।
রাখাল ছেলে, রাখাল ছেলে চলো না ভাই যাই…
sssourav279@gmail.com
জসিমউদ্দিনের রাখাল ছেলে একবার শুনে যাও
গোরু দলবল লাঠি নিয়ে আর মাঠে কেন না যাও
বললে হেসে দাতকপাটি
শুনছ দাদাভাই
আর কোনদিন সে নাই এখন আর রঙের তামাশায়।
রাখাল ছেলে, রাখাল ছেলে চলো না ভাই যাই…
১৯৫৯ সালের শরতের শুরু। আকাশে মেঘের স্তর যেন কোন অজানা অভিসন্ধির আভাস দিচ্ছিল। পুরুলিয়ার লাল মাটির গ্রাম – বেলিয়াডি। সাঁওতালদের ঝুপড়ি, কাঁচা রাস্তা, আর চারপাশে ঢিবি-ঢালা পাহাড়। গ্রামের মানুষ তখন ধান কাটার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। রবিবারের সকালে …
তোমরা আইস্ হে বাবুরা,
পুরুইলা টা একবার ঘুরে যাও।
গোলা ভর্তি ধান আছে,
থালা ভর্তি ভাত দিব।
শাক ভাজা আর আলু ভৈত্ত্যা,
টুকু টুকু ধারে দিব।
কাদা ক্ষেতে ধান উঠালি,
মরাই কুঁচড়ি সবই বাঁধলি।
ফুর্তি ফুটানি …
তুই পরিপূর্ণ।
খামতি তো আমার মধ্যে।
তা না হলে একটু দেখার জন্য বার বার বনগাঁ যেতাম না পাগলের মতো।
আমি বুঝি না তোর প্রবলেম, তাই খামতি আমার।
খামতি আমার তাই কল না এলে রাগ করে বসে …
তখন থেকে বলছি, তুই নাই শুনা পাছিস ন-কি রে! ফোনটা ইবার রাখবি নাকি কাচড়াই ভাঙে দিবো। দশ-দশ বারো হাজার টাকার ফোন লিবেক আর কাজের বেলাই ফাঁকি। বলেছিলি ন বরটাঁড়ে জাঞে এক হাল কাড়া ছেইলা কিনে দিব …
কারা যেন ডাক দিল ওই
আম পাড়তে চল
পাড়ার যত ছেলেরা সব
করছে বিনোদন।
আমি যাবো মা বললেই খুকি,
তুই তো এখন ছোট।
বাজার থেকে এনে দেবে বাবা,
একটু সবুর করো।
লেখক পরিচিতি : সৌরভ মাহাতো…
এসো গো মোর প্রাণবিলাসী এসে আমার প্রাণটা জুড়িয়ে দাও।
পারলে নিয়ে চলো তোমার মনের সুদূর প্রান্তে,
ঘুমের অঘোরে ঘুমোবো দুজন স্বপ্নে দেখিবে তোরে।
এইভাবে স্বপ্ন দেখিয়ে আমাকে চোরের মতো চুরি করে নিচ্ছো কেন?
কেন আমার ঘুমটাকে
মাসিক দীপায়ন প্রতিযোগিতা
