হাবুকথা : হাত থাকতে মুখে নয়

লেখক : রাজীব চক্রবর্ত্তী

মুখে যতই বড় বড় বুকনি ছাড়ুক, হাবু আসলে ভীতু স্বভাবের। পাড়ায় ঝামেলা হলে মজা দেখতে সবার আগে চলে যাবে কিন্তু থাকবে একদম পেছনে। মারপিট শুরু হওয়ার মত পরিস্থিতি দেখলে প্রথমেই পিঠটান দেবে। তবে যতক্ষণ থাকবে ভিড়ের …

হাবুকথা : ফিফো না লিফো

লেখক : রাজীব চক্রবর্ত্তী

ষ্টোর ম্যানেজমেন্টের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ ষ্টক ইস্যু পলিসি। এর জন্য দুটো সর্বাধিক প্রচলিত পদ্ধতি হল ফিফো(ফার্স্ট ইন ফার্স্ট আউট) এবং লিফো(লাস্ট ইন ফার্স্ট আউট)। ফিফো পদ্ধতিতে যে মাল গোডাউনে আগে ঢুকবে সেই মাল আগে বেরোবে বা …

হাবুকথা : যদি ভালবাসা নাই থাকে

লেখক : রাজীব চক্রবর্ত্তী

লাইনটা শুনলেই মনে পড়ে যায় হাবুকে। সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা, রোগা চেহারা। মুখটা লম্বাটে আর মাথায় কোঁচকানো চুল। বড় গোল গোল চোখ দুটো যেন গরুর গাড়ির হেডলাইট। কুড়ি বছর আগে আমরা যখন সদ্য বিশের কোঠায়, পাড়ার …

শ্রীমন্তবাবুর অবস্থা

লেখক : সুবীর মজুমদার

ভোরবেলায় মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছি। বেরোনোর সময়ে চারিদিকে অন্ধকার ছিল। বেরোনোর কোন ইচ্ছেও ছিল না। তবু ঘুম কামাই দিয়ে কষ্ট করে বের হলাম। কারণটা আর কিছুই নয়। ইদানিং ডাক্তারী রিপোর্টে আমার ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে। ডাক্তারবাবু গুরুগম্ভীর গলায়

অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – শেষ পর্ব

লেখক: শর্মিলা ঘোষনাথ

অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন
অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

(আত্মীয় তো তাঁরাই, যাঁরা আমাদের আত্মার খুব কাছের। হাত বাড়ালেই যাঁদের কাছে পাওয়া যায়। বাধা

আমার ছেলেবেলা : বাউণ্ডুলের রোজনামচা

লেখক: জুবিন ঘোষ

 

বাউণ্ডুলে বনাম ভবঘুরের পার্থক্যটা হল একজনের ঘর আছে, অন্যজন বাস্তুহীন। অর্থাৎ একজনের নৌকায় ছিলা আছে, সে কখনও না কখনও চেনা ঘাটে ফিরে গিয়ে কাদাচরে নিজের খুঁটিটি পুঁতে পুনরায় ছিলাটি বন্ধনমুক্ত করতে চায়, নৌকার আকর্ষণ থাকে প্রতি …

অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – দ্বিতীয় পর্ব

লেখক: শর্মিলা ঘোষনাথ

অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

(আত্মীয় তো তাঁরাই, যাঁরা আমাদের আত্মার খুব কাছের। হাত বাড়ালেই যাঁদের কাছে পাওয়া যায়। বাধা বিপত্তি এসে যখন চারপাশের জগতকে থমকে দিয়েছে বলে মনে হয়, তখন আবার যাঁরা নতুন করে জীবন

অচেনা মুখ চেনা সম্পর্ক – প্রথম পর্ব

লেখক: শর্মিলা ঘোষনাথ

(আত্মীয় তো তাঁরাই, যাঁরা আমাদের আত্মার খুব কাছের। হাত বাড়ালেই যাঁদের কাছে পাওয়া যায়। বাধা বিপত্তি এসে যখন চারপাশের জগতকে থমকে দিয়েছে বলে মনে হয়, তখন আবার যাঁরা নতুন করে জীবন পথে চলার ভরসা যোগান- তাঁরাই তো

কৃষ্ণগত প্রাণ: শেষ পর্ব

লেখক: মিত্রা হাজরা

কৃষ্ণগত প্রাণ: তৃতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

নন্দ মহারাজ বলছেন, “আমরা সব সময় কৃষ্ণের কথাই চিন্তা করি। কৃষ্ণের হাসি, কৃষ্ণের দুষ্টুমি, যমুনার তীরে, গোচারণভূমিতে, গিরি গোবর্ধনের কাছে সর্বত্র কৃষ্ণের চরণচিহ্ন দেখি।”
এ সকল কথা বলতে বলতে …

কৃষ্ণগত প্রাণ: তৃতীয় পর্ব

লেখক: মিত্রা হাজরা

কৃষ্ণগত প্রাণ: দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

একবার দ্বারকা থেকে শ্রীকৃষ্ণের জ্ঞাতিভাই উদ্ধব এসেছেন শ্রীকৃষ্ণকে দর্শন করতে। উদ্ধব ছিলেন বসুদেবের ভাই এর ছেলে। এনার দেহসৌষ্ঠব প্রায় শ্রীকৃষ্ণেরই মতো। ইনিও শ্যাম বর্ণ, পরতেন পীতবসন। দুজনে একই গুরুর …

চুপ-শৈশব: সেফটিপিন

লেখক: স্বাগতা আচার্য্য

জামায় বোতাম থাক বা চেন, সেফটিপিন ছাড়া বড্ড বেমানান। অবিশ্যি একপা মোরাম মেখে বাটি ভত্তি মুড়ি গোগ্রাসে গিলে মুখে শেষ গ্রাসটুক নিয়েই ছুটতে হত যে ! খুবই কড়া নিয়ম ছিল সীতাহরণের! দলে ভাগ হবার আগে উপস্থিত হতেই …

কৃষ্ণগত প্রাণ: দ্বিতীয় পর্ব

লেখক: মিত্রা হাজরা

কৃষ্ণগত প্রাণ: প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং দিব্য আনন্দের উৎস, তাঁর আলিঙ্গনে দরিদ্র সুদামা দিব্য আনন্দে ভরপুর হয়ে গেলেন। কোনো কষ্ট কোনো গ্লানি তাঁর মধ্যে আর অবশিষ্ট থাকলো না। শ্রীকৃষ্ণ নিজ সিংহাসনে তাঁকে …

চুপ-শৈশব: নিজস্বী

লেখক: স্বাগতা আচার্য্য

ঠিক যখন অপরিচিত কিংবা ভাল জামা জুতো পরে কোনো ভদ্রলোক বাড়িতে আসতেন, আমার কাজ ছিল মায়ের পেছনে পেছনে জামার ফিতে চিবোতে চিবোতে গিয়ে উঁকিঝুঁকি মারা। আর নিদেনপক্ষে একটা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়া। কখনো-সখনো মা …

Back to Top
error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

রুচিশীল ও বিষয়ভিত্তিক আলোচনার জন্য ক্লিক করুন এখানে

sobbanglay forum