জগন্নাথধামে চৈতন্য মহাপ্রভুর অন্তর্ধান রহস্য – ১ম পর্ব

লেখক : রানা চক্রবর্তী

নবদ্বীপের ধামেশ্বর মহাপ্রভু মন্দিরেই নিত্য পূজিত হন বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী সেবিত মহাপ্রভুর মূর্তি। কথিত রয়েছে, যে মূর্তি বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী নির্মাণ করান চৈতন্যদেবের জীবিত কালেই। সন্ন্যাস গ্রহণের পর চৈতন্যদেবের সঙ্গে বিষ্ণুপ্রিয়াদেবীর আর কখনও দেখা হয়নি। কথিত আছে, বিরহকাতর বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী স্বপ্নাদিষ্ট

পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে – শেষ পর্ব

প্রথম পর্ব

বৃটিশ আমলের পরিসংখ্যান দেখলে বোঝা যাবে কি অবস্থা ছিল ঐ সময়। “১৮৫৩ তে কলকাতা শহরে ৪০৪৯ টি বেশ্যাগৃহ ছিল যাতে বাস করছিলেন ১২,৪১৯ জন যৌনকর্মী। ১৮৬৭ তে ছিল ৩০,০০০ জন। ১৯১১ সালের আদশুমারি অনুযায়ী ১৪২৭১ জন। ১৯২১ সালের …

পতিতাবৃত্তির উৎস সন্ধানে – প্রথম পর্ব

লেখক : রানা চক্রবর্তী

হাজার বছরের এক পুরাতন ব্যবসার নাম পতিতাবৃত্তি। লোকমুখে যার আরো অনেক বিচিত্র নাম আছে – গণিকাবৃত্তি, বেশ্যাবৃত্তি, দেহব্যবসা ইত্যাদি। বিচিত্র এই দোকানীরাই আমাদের সমাজে পতিতা, গণিকা, বেশ্যা, রক্ষিতা নানাভাবে পরিগণিত হয়। যে প্রতিষ্ঠানে তারা বিক্রি করে

লিঙ্গরাজ মন্দির নিয়ে জানা অজানা কথা

লেখক : রানা চক্রবর্তী

লিঙ্গরাজ মন্দির উড়িষ্যায় অবস্থিত ভারতের প্রাচীন মন্দির গুলোর মধ্যে অন্যতম। মন্দিরটি শিব এবং বিষ্ণুর মিলিত রূপ হরিহরের নামে উৎসর্গীকৃত।
লিঙ্গরাজ মন্দির ভুবনেশ্বরের সব থেকে বড় মন্দির। কেন্দ্রীয় মিনারটি ১৮০ ফুট উঁচু। মন্দিরটি কলিঙ্গ স্থাপত্যকলা এবং মধ্যযুগীয় …

কোথায় গেল নেতাজির তৈরি করা ব্যাংক

লেখক : রানা চক্রবর্তী

ব্যাংক গড়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র! কোথায় গেল সেই ব্যাংক আজ?

ব্রিটিশদের হাত থেকে পরাধীন ভারতকে মুক্ত করতে শুধু জাতীয় আন্দোলনই করেননি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি গড়ে তুলেছিলেন ব্যাংকও। সেই ব্যাংকের নাম রেখেছিলেন আজাদ হিন্দ ব্যাংক। জাপানের সহায়তায় …

বাংলার কবিগান ও কবিয়ালদের ইতিবৃত্ত

লেখক : রানা চক্রবর্তী

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস শুরু হয় ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে। ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ অবধি সময়কালের ব্যাপ্তিকে বলে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ। এর পরবর্তী দেড়শ বছর, অর্থাৎ ১২০০ থেকে ১৩৫০ সাল পর্যন্ত ছিল বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ। এই

সম্পর্ক : ন্যাশনাল হাইওয়ের সাথে মানুষের

লেখক : অয়ন মৈত্র

পাড়ার কানাগলি।কানাগলি যেমন হয় আর কি।পিচ উঠে এধার ওধার গর্ত। সাথে কুকুরের ময়লা,এঁটো ভর্তি পলিথিন প্যাকেট, আর খারাপ হয়ে যাওয়া একটা টিউবওয়েল নর্দমার ভুরু ঘেঁষে। এখন ঘটনা হল এই গলি দেখেই প্রতিদিন ঘুমোতে যেতিস তুই। এই …

দেবী তারার উৎস সন্ধানে

লেখক : রানা চক্রবর্তী

তারা বা “আর্যতারা” হলেন মহাযান বৌদ্ধধর্মের একজন নারী বোধিসত্ত্ব, যিনি বজ্রযান বৌদ্ধধর্মে একজন নারী বুদ্ধের মর্যাদা পান। তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে তাঁকে “জেতসুন দোলমা” বলা হয়। তিনি “নির্বাণ-জননী” হিসেবে পরিচিত। তারা কাজ ও কীর্তির গুণাবলির সাফল্যের প্রতিনিধি। জাপানে

ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা – জানা অজানা তথ্য (শেষ পর্ব)

ভাওয়াল মামলা: ১৯২৬ সালের ৮ ডিসেম্বর সন্ন্যাসী বোর্ড অব রেভিনিউর কাছে দাবি করেন, তার পরিচয় তদন্ত করার জন্য। কিন্তু বোর্ড সে দাবি অগ্রাহ্য করে। ১৯২৯ সালে সন্ন্যাসী ঢাকায় ফিরে আসেন এবং ১৯৩০ সালের ২৪ এপ্রিল নিজেকে মৃত রাজা রমেন্দ্র নারায়ণ …

ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা – জানা অজানা তথ্য (দ্বিতীয় পর্ব)

ভাওয়াল রাজকুমার এবং রাজকুমারীদের জন্ম ইতিহাস রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী প্রাপ্ত বয়সে বিয়ে করেছিলেন বরিশাল জেলার বানারিপাড়ার জমিদার কন্যা রাণী বিলাসমণি দেবীকে। বিবাহিত জীবনে স্ত্রী বিলাসমণি দেবীর গর্ভে সর্বমোট তিন পুত্র ও তিন কন্যা জন্ম গ্রহণ করেন। প্রথম …

ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা – জানা অজানা তথ্য (প্রথম পর্ব)

লেখক : রানা চক্রবর্তী

অধুনা বাংলাদেশের ভাওয়াল পরগনার (বর্তমানের গাজীপুর জেলা) মেজো কুমার রাজা রমেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরি কে ঘিরে যে চাঞ্চল্যকর মামলাটি দীর্ঘদিন ধরে চলেছিল, সেটাই মূলত ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা নামে পরিচিত। যা শুরু হয়েছিল ১৯৩০ সালে এবং শেষ

দেবদাসী – এক ঘৃণ্য প্রথার সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত

লেখক : রানা চক্রবর্তী

দেবদাসী কি? মন্দিরের দেবতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য এক বিশেষ শ্রেনীর নর্ত্তকী মেয়েদের নিযুক্তি করা হয়েছিল যাদের দেবদাসী বলা হ’ত। দেবদাসী অর্থাৎ দেবতার দাসী। দেবতার প্রসন্নের উদ্দেশ্যে করা দেবদাসীর নৃত্যকে দেবদাসী নৃত্য বলা হয় । কলহেনের রাজতরংগিণী,

মনোরম মধুমাস – এক অনার্য ভূমি কন্যার প্রেম – দ্বিতীয় পর্ব

লেখক : মিত্রা হাজরা

আগের অংশ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

শ্যামলিমায় আচ্ছাদিত এই বনে শত পুষ্পবৃক্ষের সাথে হিংস্র শ্বাপদ ও মনুষ্য ও ছিল। এমন অবস্থায় নরমাংসভোজী হিড়িম্ব দেখতে পেল পঞ্চপান্ডব ও দেবী কুন্তীকে। এতগুলো মানুষ কে ভোজ্য হিসাবে পেয়ে সে …

Back to Top
error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

রুচিশীল ও বিষয়ভিত্তিক আলোচনার জন্য ক্লিক করুন এখানে

sobbanglay forum